শরীর পানির অভাবের ফলে ডিহাইড্রেট হয়, যা বিভিন্ন সমস্যা সৃষ্টি কারণ। প্রথমত, এটি ক্লান্তি ও শক্তিহীনতার কারণ হয়। শরীরে পর্যাপ্ত পানি না থাকলে রক্ত সঞ্চালন সঠিকভাবে হয় না এবং মস্তিষ্কে অক্সিজেন সরবরাহ কমে যায়, ফলে মাথা ঘোরা ও দুর্বলতা অনুভূত ...
BD Nolez | প্রশ্ন উত্তর ওয়েবসাইট Latest Questions
শরীর পানির অভাবের ফলে ডিহাইড্রেট হয়, যা বিভিন্ন সমস্যা সৃষ্টি কারণ। প্রথমত, এটি ক্লান্তি ও শক্তিহীনতার কারণ হয়। শরীরে পর্যাপ্ত পানি না থাকলে রক্ত সঞ্চালন সঠিকভাবে হয় না এবং মস্তিষ্কে অক্সিজেন সরবরাহ কমে যায়, ফলে মাথা ঘোরা ও দুর্বলতা অনুভূত ...
গরম পানি পান করা শরীরের জন্য অনেক উপকারী। এটি হজম প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে এবং অন্ত্রের কার্যকারিতা বাড়াতে সাহায্য করে। সকালে খালি পেটে গরম পানি খেলে মল সহজে নির্গত হয় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়ে থাকে। এটি হজম রস সক্রিয় করে এবং শরীর ...
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার জন্য পানীয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। পর্যাপ্ত পানি পানের ফলে অন্ত্রে মল নরম হয় এবং সহজে নির্গত হয়। এটি অন্ত্রের গতি বাড়ায় এবং ডিহাইড্রেশনের কারণে হওয়া কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে সাহায্য করে থাকে ।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার জন্য ঘরোয়া পদ্ধতিগুলো খুবই কার্যকর। প্রথমত, আঁশযুক্ত খাবার যেমন শাকসবজি, ফলমূল, ওটস, এবং বাদাম খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করুন। এই খাবারগুলো অন্ত্রে পানির পরিমাণ বাড়িয়ে মল নরম করতে সাহায্য করে। প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে আঁশ খাওয়া কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে কার্যকর।
ফাইব্রয়েডের চিকিৎসা নির্ভর করে এর আকার, সংখ্যা এবং উপসর্গের ওপর। সাধারণত, হরমোন থেরাপি দিয়ে ফাইব্রয়েডের বৃদ্ধি কমানো হয়। প্রোজেস্টেরন বা গনাডোট্রোপিন রিলিজিং হরমোন অ্যাগোনিস্ট ওষুধ ব্যবহার করলে উপসর্গ উপশম হতে পারে। তবে, দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহারে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে।
ফাইব্রয়েডের প্রাথমিক লক্ষণ বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। প্রথমত, অতিরিক্ত বা দীর্ঘস্থায়ী মাসিক রক্তপাত হতে পারে। মাসিকের সময় অস্বাভাবিক রক্তক্ষরণ বা মাসিক চক্রের মাঝে স্পটিং ফাইব্রয়েডের লক্ষণ হতে পারে।
জরায়ুর টিউমার বা ফাইব্রয়েড হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। প্রথমত, সঠিক ডায়াগনোসিস নিশ্চিত করার জন্য আল্ট্রাসাউন্ড বা অন্যান্য স্ক্যান করাতে হবে। টিউমারের আকার, অবস্থান, এবং লক্ষণের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে চিকিৎসার পদ্ধতি নির্ধারণ হয়।
জরায়ু টিউমার বা ফাইব্রয়েড চেনার কিছু সাধারণ লক্ষণ রয়েছে। প্রথমত, অতিরিক্ত বা অনিয়মিত মাসিক রক্তপাত হতে পারে। যদি মাসিকের সময় স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি রক্তক্ষরণ হয় বা মাসিক চক্র অনিয়মিত হয়ে পড়ে, তা জরায়ু টিউমারের লক্ষণ হতে পারে।
ঘন ঘন প্রস্রাবের সমস্যার জন্য প্রথমে আপনার পানির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করা দরকার। বেশি পানি পান করলে প্রস্রাব বেশি হবে, তাই পানির চাহিদা বুঝে পরিমাণ ঠিক করুন। এছাড়া গরম মশলা এবং ক্যাফেইন জাতীয় পানীয় এড়িয়ে চলুন, কারণ এগুলো প্রস্রাবের পরিমাণ বাড়াতে ...