বন্যা চলে যাওয়ার পরও বিপদ পুরোপুরি কাটে না। তখনও নানা ধরনের স্বাস্থ্য ঝুঁকি দেখা দেয়, বিশেষ করে যেসব এলাকা পানিতে ডুবে ছিল বা যেখানকার পরিবেশ অপরিচ্ছন্ন হয়েছে। এসব ঝুঁকি এড়াতে সতর্কতা জরুরি।
Sign Up to our social questions and Answers Engine to ask questions, answer people’s questions, and connect with other people.
Login to our social questions & Answers Engine to ask questions answer people’s questions & connect with other people.
Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
বন্যা-পরবর্তী স্বাস্থ্য ঝুঁকি:
বন্যা চলে যাওয়ার পরও বিপদ পুরোপুরি কাটে না। তখনও নানা ধরনের স্বাস্থ্য ঝুঁকি দেখা দেয়, বিশেষ করে যেসব এলাকা পানিতে ডুবে ছিল বা যেখানকার পরিবেশ অপরিচ্ছন্ন হয়েছে। এসব ঝুঁকি এড়াতে সতর্কতা জরুরি।
বন্যার পর পানি জমে থাকায় ডায়রিয়া, টাইফয়েড, হেপাটাইটিস এ, কলেরা ও চর্মরোগ ছড়িয়ে পড়তে পারে। নোংরা পানি ও খাদ্য গ্রহণ করলে এসব রোগের আশঙ্কা বেড়ে যায়। তাছাড়া মশাবাহিত রোগ, যেমন—ডেঙ্গু ও ম্যালেরিয়া খুব দ্রুত ছড়ায়।
এছাড়া, অনেক জায়গায় সাপ, পোকামাকড় ও অন্যান্য বিষাক্ত প্রাণীর আক্রমণ বেড়ে যেতে পারে। শিশু ও বয়স্করা সহজেই আক্রান্ত হয়। তাই নিরাপদ পানি পান, হাত ধোয়া, পরিষ্কার খাবার খাওয়া এবং আশেপাশের পরিবেশ পরিষ্কার রাখার মাধ্যমে এসব ঝুঁকি অনেকটাই কমানো যায়।