ফাইব্রয়েডের চিকিৎসা নির্ভর করে এর আকার, সংখ্যা এবং উপসর্গের ওপর। সাধারণত, হরমোন থেরাপি দিয়ে ফাইব্রয়েডের বৃদ্ধি কমানো হয়। প্রোজেস্টেরন বা গনাডোট্রোপিন রিলিজিং হরমোন অ্যাগোনিস্ট ওষুধ ব্যবহার করলে উপসর্গ উপশম হতে পারে। তবে, দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহারে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে।
BD Nolez | প্রশ্ন উত্তর ওয়েবসাইট Latest Questions
ফাইব্রয়েডের প্রাথমিক লক্ষণ বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। প্রথমত, অতিরিক্ত বা দীর্ঘস্থায়ী মাসিক রক্তপাত হতে পারে। মাসিকের সময় অস্বাভাবিক রক্তক্ষরণ বা মাসিক চক্রের মাঝে স্পটিং ফাইব্রয়েডের লক্ষণ হতে পারে।
জরায়ুর টিউমার বা ফাইব্রয়েড হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। প্রথমত, সঠিক ডায়াগনোসিস নিশ্চিত করার জন্য আল্ট্রাসাউন্ড বা অন্যান্য স্ক্যান করাতে হবে। টিউমারের আকার, অবস্থান, এবং লক্ষণের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে চিকিৎসার পদ্ধতি নির্ধারণ হয়।
জরায়ু টিউমার বা ফাইব্রয়েড চেনার কিছু সাধারণ লক্ষণ রয়েছে। প্রথমত, অতিরিক্ত বা অনিয়মিত মাসিক রক্তপাত হতে পারে। যদি মাসিকের সময় স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি রক্তক্ষরণ হয় বা মাসিক চক্র অনিয়মিত হয়ে পড়ে, তা জরায়ু টিউমারের লক্ষণ হতে পারে।
ঘন ঘন প্রস্রাবের সমস্যার জন্য প্রথমে আপনার পানির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করা দরকার। বেশি পানি পান করলে প্রস্রাব বেশি হবে, তাই পানির চাহিদা বুঝে পরিমাণ ঠিক করুন। এছাড়া গরম মশলা এবং ক্যাফেইন জাতীয় পানীয় এড়িয়ে চলুন, কারণ এগুলো প্রস্রাবের পরিমাণ বাড়াতে ...
স্কিন এলার্জির কারণ অনেক ধরনের হতে পারে। প্রথমত, অ্যালার্জেন যেমন ধুলাবালি, ফুলের রেণু, এবং পশুর লোমের সংস্পর্শে এলে ত্বকে অ্যালার্জি হতে পারে। এগুলো ত্বকে লালচে ফুসকুড়ি বা চুলকানি সৃষ্টি করে।
কাশি দূর করার জন্য মধু ও আদার রস অত্যন্ত কার্যকর। এক চামচ মধুতে সামান্য আদার রস মিশিয়ে দিনে ২-৩ বার খেলে কাশি কমে এবং গলা স্বস্তি পায়। মধুতে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ রয়েছে, যা সংক্রমণ প্রতিরোধে সহায়ক।
শুক্রাণু বৃদ্ধির জন্য স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাপন গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমত, পুষ্টিকর খাবার খাওয়া জরুরি। দুধ, ডিম, মাছ, বাদাম এবং ফলিক এসিড সমৃদ্ধ খাবার শুক্রাণুর সংখ্যা ও গুণমান বাড়াতে সহায়ক। প্রতিদিন এ ধরনের খাবার খাদ্যতালিকায় রাখলে শুক্রাণু বৃদ্ধি পায়।
মুখের উজ্জ্বলতা বাড়ানোর জন্য নিয়মিত স্ক্রাবিং ও ক্লিনিং করা জরুরি। প্রাকৃতিক স্ক্রাব হিসেবে চিনি ও মধুর মিশ্রণ ব্যবহার করতে পারেন, যা মৃত কোষ দূর করে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়। সপ্তাহে দুবার স্ক্রাব করলে ত্বক তাজা দেখায়।
আঁচিল দূর করার জন্য কিছু প্রাকৃতিক উপায় ব্যবহার করা যেতে পারে। প্রথমত, অ্যাপল সাইডার ভিনেগার খুবই কার্যকর। একটি কটন বল অ্যাপল সাইডার ভিনেগারে ভিজিয়ে আঁচিলে লাগিয়ে রাখুন এবং কিছুক্ষণ পর ধুয়ে ফেলুন। এটি আঁচিল শুকাতে এবং কমাতে সাহায্য করে।