বাজেট ট্রাভেল করার জন্য একটি সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা অত্যন্ত জরুরি। প্রথমেই, যাত্রার স্থান নির্ধারণ করে নিতে হবে এবং সেখানকার ভ্রমণ খরচ, আবাসন, খাবার এবং পরিবহন খরচ সম্পর্কে আগে থেকেই রিসার্চ করতে হবে। ফ্লাইট বা বাস টিকিট অগ্রিম বুকিং করলে অনেক সময় সাশ্রয়ী মূল্যে টিকিট পাওয়া যায়।
বাজেট ট্রাভেল করার জন্য কীভাবে পরিকল্পনা করবেন:
বাজেট ট্রাভেল করার জন্য একটি সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা অত্যন্ত জরুরি। প্রথমেই, যাত্রার স্থান নির্ধারণ করে নিতে হবে এবং সেখানকার ভ্রমণ খরচ, আবাসন, খাবার এবং পরিবহন খরচ সম্পর্কে আগে থেকেই রিসার্চ করতে হবে। ফ্লাইট বা বাস টিকিট অগ্রিম বুকিং করলে অনেক সময় সাশ্রয়ী মূল্যে টিকিট পাওয়া যায়।
দ্বিতীয়ত, যাত্রার সময় ও সময়কাল নির্বাচন করাও গুরুত্বপূর্ণ। অফ-সিজনে ভ্রমণ করলে হোটেল ভাড়া ও অন্যান্য খরচ তুলনামূলকভাবে কম হয়। সাশ্রয়ী হোস্টেল, গেস্টহাউস অথবা লোকাল রেন্টাল অ্যাপ ব্যবহার করে আবাসনের খরচ কমানো সম্ভব। খাবারের ক্ষেত্রে স্থানীয় রেস্টুরেন্ট বা স্ট্রিট ফুড বেছে নিলে খরচ কমে।
সবশেষে, অপ্রয়োজনীয় কেনাকাটা এড়িয়ে চলা, নিজস্ব পানির বোতল ও শুকনো খাবার সঙ্গে রাখা, এবং ডিজিটাল মানচিত্র বা গাইড অ্যাপ ব্যবহার করা সাশ্রয়ী ভ্রমণের অংশ হতে পারে। পরিকল্পিতভাবে বাজেট নির্ধারণ করলে স্বল্প খরচে সুন্দর ভ্রমণ উপভোগ করা সম্ভব।