শুক্রাণুর সংখ্যা ও গুণগত মান বৃদ্ধি করা যায় ঘরোয়া নিয়ম। নিচে কিছু ঘরোয়া নিয়ম নিয়ে আলোচনা করা হলো।
Sign Up to our social questions and Answers Engine to ask questions, answer people’s questions, and connect with other people.
Login to our social questions & Answers Engine to ask questions answer people’s questions & connect with other people.
Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
শুক্রাণুর সংখ্যা ও গুণগত মান বৃদ্ধি করা যায় ঘরোয়া নিয়ম। নিচে কিছু ঘরোয়া নিয়ম নিয়ে আলোচনা করা হলো।
১.স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস:
আপনার খাবার রুটিনে স্বাস্থ্যকর খাবার যুক্ত করেন। যেমন: ভিটামিন-ডি,ভিটামিন-ই,ভিটামিন-সি,ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড,জিংক এবং ফোলিক অ্যাসিড।
যা শুক্রাণুর কার্যকারিতা বাড়াতে সাহায্য করে।
শুক্রাণুর মেমব্রেনকে সুরক্ষিত রাখেতে সাহায্য করে।
ভিটামিন সি তে রয়েছে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা শুক্রাণুর ডিএনএ সুরক্ষায় নিয়জিত থাকে।
ওমেগা-৩ তে রয়েছে ফ্যাটি অ্যাসিড যা শুক্রাণুর গতিশীলতা ও সংখ্যা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
যা শুক্রাণুর সংখ্যা এবং গুণগত মান বৃদ্ধি করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থকে।
যা শুক্রাণুর স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। এর পাশাপাশি উৎপাদন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
২. পর্যাপ্ত ঘুম:
শরীর ঠিক রাখার জন্য পরিপূর্ণ ঘুমের প্রয়জন। ঘুম দেহের হরমোন নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। শুক্রাণুর সংখ্যা ও গুনগত মানের ঠিক রাখার জন্য ঘুম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
৩. নিয়মিত ব্যায়াম:
নিয়মিত ব্যায়াম শরীর ফিট রাখতে সাহায্য করে।নিয়মিত ব্যায়াম করার ফলে রক্তের সঞ্চালন বাড়ায় ও শুক্রাণুর উৎপাদন বাড়াতে সাহায্য করে।পাশাপাশি শুক্রাণুর গতিশীলতা ও গুণগত মান বাড়াতে সহযোগিতা করে।
৪.মদ্যপান ও ধূমপান এড়িয়ে চলা:
মদ্যপান ও ধূমপান শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর । ধূমপানের কারণে শরীরে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস বেড়ে যায়, যার ফলে শুক্রাণুর ডিএনএ ক্ষতিগ্রস্ত হয় । এছাড়া ও মদ্যপানে ফলে দেহের বিভিন্ন অঙ্গের ক্ষতি করে। তাই আমাদের উচিত মদ্যপান ও ধূমপান থেকে দূরে থাকা।
৫.পর্যাপ্ত পানি পান:
আমাদের দেহের জন্য নিয়মিত পর্যাপ্ত পরিমানে পান করলে অনেক রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। পানি পানের ফলে শরীরকে হাইড্রেটেড রাখা থাকলে। শুক্রাণুর উৎপাদনে প্রক্রিয়ায় সহায়ক হয়।এবং এর পাশাপাশি শারীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।
৬.মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ:
মানসিক চাপ শুক্রাণুর উৎপাদন বাধা সৃষ্টি করে। তাই মানসিক চাপ কমাতে হবে।
এই ঘরোয়া উপায়গুলো মেনে চললে শুক্রাণুর সংখ্যা ও গুণগত মান উন্নত করা সম্ভব। তবে, বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত।