শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। সুস্থ থাকার জন্য একটি সুশৃঙ্খল রুটিন মেনে চলা অত্যন্ত জরুরি। এই রুটিনে খাদ্যাভ্যাস, ব্যায়াম, ঘুম, এবং মানসিক প্রশান্তি অর্জনের উপায় অন্তর্ভুক্ত থাকা উচিত।
BD Nolez | প্রশ্ন উত্তর ওয়েবসাইট Latest Questions
এই ভারাসটি প্রথম আফ্রিকান দেশ কম্বোডিয়াতা ১৯৭০সালে বানরের মধ্যে শনাক্ত হয়।
অতিরিক্ত ঘামকে চিকিৎসক এর ভাষায় হাইপারহাইড্রোসিস বলা হয়।স্বাভাবিকের তুলনায় অনেক বেশি ঘাম দেওয়াকে বলা হয় হাইপারহাইড্রোসিস।
মাঠে খেলাধুলার ফলে শরীর থেকে এন্ডরফিন হরমোন নিঃসৃত হয়ে থাকে,যা মনকে প্রফুল্ল রাখে বিষন্নতা দূর করে।
ডায়বেটিস নির্মল করা সম্ভব না তবে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।(তবে নিয়ম গুলো মানার আগে অবশ্যই ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে।)
শরীর সুস্থ রাখার জন্য পরিপাক ঠিক মত হওয়াটা প্রয়জন।না হলে শরীরে বিভিন্ন রোগের সৃষ্টি হয়ে থাকে। পরিপাক ঠিক মত হওয়াতে কিডনি সাহায্য করে থাকে। তাই কিডনির সুস্থততা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
কথায় আছে ‘পেট ঠিক তো দুনিয়া ঠিক’। দিন দিন পেটের গ্যাসের সমস্যায় ভুগতাছে অনেক মানুষ।যার মূল কারন হচ্ছে সঠিক নিয়মে খাবার না খাওয়া।এর ফলে অ্যাসিডিটিসহ,বদহজম সহ আরও অনেক রোগের সম্মুখীন হতে হয়।